যেকোন স্টার্ট আপ কোম্পানিতে এন্ট্রি লেভেলে বিভিন্ন বিভাগে চাকুরীর সুযোগ থাকে। তবে চাকুরী প্রার্থীদের মধ্যে সেকাল আর একালের প্রার্থীদের ভিন্নতা লক্ষণীয়। যে পদের জন্যই চাকুরীর আবেদন করা হোক না কেন, সব সম্ভাব্য চাকুরী প্রার্থীদের এই ৪টি কথা বিবেচনায় রাখা প্রয়োজনঃ
১. কম বেতনের চাকুরী গ্রহণ করুন
যদি আপনার কাছে দুটি চাকুরীর অপশন থাকে, একটি হল রোমাঞ্চকর ও চ্যালেঞ্জিং আর অন্যটি হল গতানুগতিক ধারার, তখন বেতনের অনুপাতে চাকুরী দুটিকে বিশ্লেষণ করবেন না। হয়ত চ্যালেঞ্জিং চাকুরীর বেতন কম কিন্তু সেখান থেকে আপনি মূল্যবান অনেক কিছুই শিখতে পারবেন যা আপনার জন্য মঙ্গলজনক হতে পারে। গ্রাজুয়েট হওয়ার পর প্রথম ৩ বছর হওয়া উচিত কাজ শেখার সময়, উচ্চ আয় উপার্জনের সময় নয়। প্রথম চাকুরী থেকে আপনি যা শিখবেন ও যে দক্ষতা অর্জন করবেন তা দিয়ে পরবর্তী বছরগুলোতে আপনার যোগ্যতা বহু গুণে বৃদ্ধি পাবে। হতে পারে প্রথম চাকুরীতে আপনি কম বেতন পেয়েছেন, কিন্তু পরবর্তীতে ঐ কম বেতনের চাকুরীর অভিজ্ঞতা আপনাকে বেশি বেতন আয় করতে সাহায্য করবে এবং প্রথম কয়েক বছরের অভাব মিটিয়ে দেবে।
২. নিজের ইগো নয়, বরং নিজের বিবেকের সাথে সন্ধি করুন
যারা নিয়োগকর্তা তারা ভাল করেই জানেন যে নামী দামী ডিগ্রি থাকলেই একজন ভাল কর্মচারী হয় না। অনেক সময় স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করা গ্রাজুয়েটরা অন্যান্য সাদামাটা গ্রাজুয়েটদের তুলনায় তেমন কোন চমক করে দেখাতে পারেনা। যদি আপনি সদ্য চাকুরী বাজারে প্রবেশ করে থাকেন তাহলে শুরুতেই উচ্চ বেতন নিয়ে নিয়োগকর্তাদের সাথে দর কষাকষি না করাই উত্তম যদিও হয়ত আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড বলে যে আপনি উচ্চ বেতন পাওয়ার যোগ্য দাবিদার। প্রথম চাকুরীকে মনে করুন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন ইন্টার্নশিপ কোর্স হিসেবে যা আপনাকে কাজের বিনিময়ে কিছু অর্থও দিয়ে থাকে।
৩. অন্য কাউকে জড়াবেন না
অনেকেই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় তাদের মা-বাবা, আত্মীয় বা পরিচিতদের টেনে নিয়ে আনে। এটা অনেক সময় হিতে বিপরিত কাজ করে। অনেক সময় ভালো সম্পর্ক থাকলেও তা আপনার যোগ্যতার উপরে কাজ করে। যোগ্যতাকে ঢেকে দেয়। আবার অনেক সময় াপ্নার পরিচিত লোকই আপনাকে ভালো বলতে নাও পারে অথবা আপনাকে চিনতে নাও পারে। আর যদি তারা এর সাথে সম্পৃক্ত হয়েও থাকে তাহলে নিয়োগকর্তা সেটা জানতে আগ্রহী হবে না।
৪. বিলম্বিত পরিতৃপ্তি একটি মূল্যবান কৌশল
যখন আপনি একদম তৃণ্মূল পর্যায় থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে কাজের মাধ্যমে উপরে উঠে যাবেন, তখন আপনি অনেক কিছু শিখবেন। শেখা ছাড়াও, এই উপরে উঠার যাত্রা আপনাকে দেবে দৃঢ়তা, সঠিক মানসিকতা এবং ক্যারিয়ারে আপনি কী হতে চান সে বিষয়ে দিক নির্দেশনা। বর্তমানের দ্রুত গতির যুগে এন্ট্রি লেভেলের চাকুরী প্রার্থীদের জানা উচিত যে সবকিছু দ্রুত হাসিল হয় না। কাজের মাধ্যমে আপনাকে প্রমাণ করে দেখাতে হবে যে আপনি আসলেই যোগ্য ব্যক্তি।
সবকিছুর পরেও নিজের মানের সাথে কখনও আপোষ করবেন না। নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন তাহলেই দেখবেন পরবর্তী বছরগুলোতে আপনার যোগ্যতা কতখানি বৃদ্ধি পায়।
use your energy posiytively.
The following should also be noted by the new entrants:
1. Be Confident
In the interview, if you can show that you are confident on what you do and what have done before, it will attract the interviewers.
2. Be Honest
Don’t lie on anything in front of the interviewers. If you are asked about any weakness, then admit your weakness honestly and try to explain it in a way that shows that you are learning from past mistakes.
3. Read your resume
Before attending the interview, read your resume thoroughly. You should expect few questions from what you have written on the resume.
I hope this will help.
Mabroor Mahmood
Founder
IDEAS FOR DEVELOPMENT (IFD)
http://www.ideasfd.org
very effective data . want more ………………