১। সব রিসিপ্ট এর রেকর্ড রাখুনঃ পকেট থেকে খুচরা খরচ গুলো এবং ব্যবসা সংক্রান্ত অটো খরচগুলো প্রায়ই বাদ পড়ে যায়। তাই রিসিপ্ট সংরক্ষণ করার জন্য একটি ভালো এবং নির্ভুল সিস্টেম তৈরি করা দরকার। এর জন্য আজকাল অনেকেই ক্লাউড বেইসড সফটওয়্যার ব্যবহার করেন।
২। ব্যবসার যন্ত্রপাতির খরচ বাদ দেয়াঃ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আই আর এস কোডের ১৭৯ সেকশন অনুযায়ী ছোট ব্যবসায়ীগন ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি এবং সফটওয়্যার এর পূর্ণ দাম (৫০০,০০০ ডলার পর্যন্ত) বাদ দিতে হবে।
৩। হোম অফিসের ছাড়ঃ ২০১৩ থেকে, ছোট ব্যবসায়ীগন যারা বাসা থেকে কাজ করেন, তারা ১৫০০ ডলার পর্যন্ত ছাড় পাবেন।
৪। সবসময়ই হিসাবরক্ষণঃ একজন হিসাবরক্ষকের সাথে সব সময় কথা বলুন। এমন একজন হিসাবরক্ষক রাখুন যিনি ট্যাক্স এবং অ্যাকাউন্টং সার্ভিস এ দক্ষ। একজন দক্ষ হিসাবরক্ষকের পরামর্শ একটি ছোট ব্যবসার মালিকের অনেকখানি দুশ্চিন্তা দূর করতে পারে।
৫। মনে রাখবেন, পে – রোল ট্যাক্স রেট পরিবর্তন হয়ঃ যেহেতু আমেরিকান ট্যাক্সপেয়ার রিলিফ অ্যাক্ট ২০১০ এ পে – রোল ট্যাক্স ছাড় আর দিরঘায়িত করেনি, তাই ট্যাক্স এর হার আগের ট্যাক্স হার এ ফিরে গিয়েছে – কর্মচারীদের জন্য ৭.৬৫ শতাংশ এবং স্বনিযুক্ত পেশাদারদের জন্য ১৫.৩ শতাংশ।
৬। অধিক আয় অর্জনকারীদের হেল্থ কেয়ার ট্যাক্স এর পরিবর্তনের ব্যপারে সতর্ক থাকতে হবেঃ ২০১৩ এর শুরু থেকে, পেসেন্ট প্রটেক্সান এবং এফরডেবল কেয়ার আইন অনুযায়ী, অধিক আয় অর্জনকারীদের ৩.৮ শতাংশ অতিরিক্ত কর দিতে হবে নেট বিনিয়োগক্রিত আয়ের উপর। এই অর্থ আয় থেকে কেটে নিবে না। এছাড়াও, আরও আতিরিক্ত, ০.৯ শতাংশ মেডিকেয়ার কর দিতে হবে ২০০,০০০ ডলারের অধিক আয়ের জন্য (দ্বৈত কর ফাইলের জন্য, তবে বিবাহিত কিন্তু যদি আলাদা কর ফাইল করা হয় তবে ১২৫,০০০ ডলার)।
পৃষ্ঠপোষকতায় –
Khair Consulting
https://www.facebook.com/pages/Khair-Consulting/100913583384847
ব্যাপারগুলো ঠিকম বুঝতে পারলাম।
পরামর্শ গুলা বেশ ভাল । কাজে লাগবে